পাতি লেবুর ১০টি উপকারিতা ও ০৭ অপকারিতা
পাতি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা, সে কারণে লেবু
খাওয়া হয় না, তাই না? উত্তরটি হবে হ্যাঁ। তাহলে চলুন আর জেনে নেই পাতি লেবুতে
কি কি পুষ্টিগুণ আছে? এবং এর উপকারিতা গুলো কি কি?
আমরা অনেকেই পাতিলেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা না জানার কারণে পাতি লেবু
বা লেবু খাইনা। আজ আমরা জানতে চলেছি পাতি লেবুতে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে?
এবং কেন খাওয়া উচিত? চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ পাতি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কিত
পাতি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
পাতি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে না জানার কারণে আমরা লেবু খাই না।
তাই না? উত্তরটি অবশ্যই হ্যাঁ হবে। আজকে আমরা জানবো বাদ দিলে সকল উপকারিতা ও
অপকারিতা গুলো। পাতি লেবুতে রয়েছে অনেক রকমের পুষ্টি উপাদান। যে
উপাদান গুলো আমাদের শরীরের গঠন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে ও সুস্থ রাখতে
প্রয়োজন সে পুষ্টি উপাদান গুলো পাতি লেবুতে রয়েছে।
পাতি লেবুতে যেসব পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো হলো ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম,
ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক, কপার, লৌহ, প্রোটিন ও ফাইবারের
মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আমরা সকলেই জানি এই উপাদান গুলো আমাদের শরীরে
প্রতিদিন প্রয়োজন। এগুলোর ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের শরীর অসুস্থ ও দুর্বল
হয়ে পড়বে। যে উপাদানগুলো আমরা লেবুতে পাচ্ছি। তাহলে অবশ্যই আপনি উপকারিতা
গুলো জেনে নিন লেবু খাওয়া শুরু করবেন, কি তাই না? চলুন তাহলে উপকারিতা ও
অপকারিতা গুলো জেনে নেই।
পাতিলেবুর উপকারিতাঃ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কিডনি স্টোন নিয়ন্ত্রণ করে,
ওজন হ্রাস করে, অতিরিক্ত চর্বি কমায়, হার্ট ভালো রাখে, চুল পড়া বন্ধ করে ও
চুলের ঘোড়া শক্ত করে, ত্বক উজ্জ্বল ও সুস্থ রাখে।
পাতি লেবুর অপকারিতাঃ অতিরিক্ত পাতি লেবু খেলে অথবা কারো কারো ক্ষেত্রে
এমনিতে তাদের সমস্যা হয়, এসিডিটি বেড়ে যায়, এলার্জি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা
থাকে।
পাতি লেবু খাওয়ার নিয়ম
পাতি লেবু খাওয়ার নিয়ম না জানার কারণে পাতিলেবুর উপকারিতা ও সঠিক পুষ্টিগুণ পাই না। আজকে আমরা জানবো পাতি
লেবু খাওয়ার সকল নিয়ম কানুন গুলো। নিয়ম মেনে পাতি লেবু খেলে আমাদের শরীরে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে। তাহলে চলুন জেনে
নেই পাতি লেবু খাওয়ার সঠিক নিয়ম কানুন গুলো।
পাতিলেবু যেভাবে খেলে সঠিক পুষ্টিগুন পাওয়া যায়ঃ
- রাতে হালকা গরম এক গ্লাস পানিতে পাতি লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারি। খাওয়ার পরে আমাদের অনেকের পেট ভারী মনে হয়, এভাবে খেলে পেট হালকা মনে হবে এবং স্বস্তি আসবে।[alert : যাদের গ্যাসিডিটির সমস্যা আছে রাতে এভাবে না খেলে ভালো হয়, তবে যদি সমস্যা না হয় তাহলে খেতে পারেন]
- খাবারের সাথে খেতে পারেন অর্থাৎ সকাল দুপুর রাতে আমরা তো প্রতিদিন ভাত খেয়ে থাকে, এ ভাতের সাথে এক টুকরো লেবুর রস খেলে আমাদের শরীরে অনেক উপকার হয়। এতে হজম শক্তি বৃদ্ধি হয়। পেটের মধ্যে যে সমস্যাগুলো হয়ে থাকে সেগুলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- রান্নাতে পাতি লেবু ব্যবহার করতে পারি, তরকারিতে লেবুর ব্যবহার করলে তরকারি স্বাদ সুন্দর হয় সুন্দর একটা ঘ্রাণ আসে।
- সকালে খালি পেটে আমরা পাতি লেবুর রস খেতে পারি। এভাবে প্রতিদিন খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শরীরে অতিরিক্ত চর্বি কমে যায় এবং শরীর সুস্থ থাকে স্বস্তি অনুভব হয়।[ALERT: যাদের গ্যাসিডিটির সমস্যা আছে রাতে এভাবে না খেলে ভালো হয়, তবে যদি সমস্যা না হয় তাহলে খেতে পারেন]
- ত্বকে লেবুর রস ব্যবহার করতে পারি সরাসরি। এভাবে ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ হয়, খসখসে ভাব দূর হয়, ত্বকে বয়সের কমে ও ত্বক উজ্জ্বল হয়।
- আপনি চুলে সরাসরি লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন। চুলে লেবুর রস ব্যবহার করলে মাথার খুশকি দূর হয়, চুলের গোড়া শক্ত হয়। কেননা লেবুর রস এ রয়েছে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মত সকল পুষ্টি উপাদান।
গরম বা ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার নিয়মঃ আমরা অনেকেই একটা বিভ্রান্তির
মধ্যে থাকে যে লেবুর রস ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে খাব না গরম পানিতে? তাই না?
আজকের পোস্টটি তাহলে আপনার জন্যেই। লেবুর রস কখনোই অতিরিক্ত গরম পানিতে
খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে ফেলে লেবুর রসের সকল
কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। তাই আমরা হালকা কুসুম গরম পানি অথবা ঠান্ডা
পানিতে লেবুর রস খেতে পারি। সবচাইতে ভালো হয় ঠান্ডা পানিতে খাওয়া। চলুন এ
বিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য জানি।
পাতি লেবু চেনার উপায়
পাতি লেবু চেনার উপায় গুলো হলো আকারে ছোট ,মসৃণ ও ওপরে তেলতেলে ভাব থাকবে। আমরা
অনেকেই বাজারে গিয়ে লেবু চিনতে পারি না। সব লেবুর পুষ্টি গুনাগুন এক না।পাতি
লেবুর সঠিক পুষ্টি উপাদান পেতে হলে পাতি লেবু চিনে কিনতে হবে। চলুন
একটা চিত্রের মাধ্যমে দেখানো যায় পাতি লেবু দেখতে কেমন হয়।
ছবিঃ পাতি লেবু
ওপরে যে ছবিটি দেখানো হয়েছে এটি একটি পাতি লেবু। পাতি লেবু আকারে ছোট হবে।
পাতি লেবু চেনার এটাই সবচাইতে বড় উপায়। পাতি লেবু সম্পর্কিত আরো বিস্তারিত
তথ্য জানতে পড়তে থাকুন। আপনি যদি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে না জানেন তাহলে নিচে পড়তে থাকুন।
পাতি লেবুর উপকারিতা
পাতি লেবুর উপকারিতা সম্পর্কে না জানার কারণে আমরা নিয়মিত লেবু খাই না, তাই না?
তাহলে আজকের কনটেন্টে আপনার জন্য। আজকে আমরা জানবো পাশে লেবুর সকল উপকারিতা সমূহ।
পাতি লেবুতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত
প্রয়োজন। চলুন তাহলে জেনে নেই পাতি লেবুর উপকারিতা গুলো।
পাতি লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২, ভিটামিন A,
পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, কপার, লৌহ, ফসফরাস, সোডিয়াম,
আয়রন ও ফাইবার যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
পাতি লেবুর সকল উপকারিতা গুলো নিচে দেওয়া হলঃ
অতিরিক্ত চর্বি কমায়ঃ পাতি লেবুতে রয়েছে পেকটিন নামক ফাইবার।
এই পুষ্টি উপাদানটি চর্বি কমাতে সহায়তা করে।
হার্টের সুস্থতায়ঃ পাতি লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি, ফাইবার ও প্লান্ট
কেমিক্যাল। এই উপাদানগুলো আমাদের শরীরের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে।
আর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ থাকলে হার্ট ভালো থাকে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ পাতি লেবুতে রয়েছে ফাইবার
ও পেকটিন নামক পুষ্টি উপাদান। পেকটিন ও ফাইবার হজম শক্তি বৃদ্ধিতে
সহায়তা করে।
কিডনি স্টোন নিয়ন্ত্রণ করেঃ পাতি লেবুত রয়েছে সাইট্রিক এসিড।
আমরা যে খাবার খাই আমাদের শরীর তা পরিপূর্ণ হজম করতে পারে না কিছু অংশ জমা থেকে
যায়। এই জমে থাকা খাবারগুলো ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়।এক পর্যায়ে তা পাথরে
রাখার ধারণ করে। আর এখান থেকেই কিডনি বিকল হয়। লেবুতে থাকা সাইট্রিক এসিড
এই জমে থাকা খাবার দ্রুত হজম করে এবং কিডনি স্টোন রোগ থেকে রক্ষা করতে
সহায়তা করে।
রক্তশূন্যতা দূর করেঃ পাতি লেবুতে থাকে ভিটামিন সি, সাইট্রিক এসিড ও
আয়রনের মত পুষ্টি উপাদান। আমাদের শরীর যদি খাদ্য থেকে আয়রন শাসন না করে
তাহলে আমাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়। আয়রন শূন্যতার কারণে হতে পারে
অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা।
চুল ভালো রাখেঃ পাতি লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি। আপনি যদি পাতি লেবুর
রস আপনার চুলে সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করেন তাহলে আপনার মাথায় থাকা খুশকি
দূর করবে ও চুলের গোড়া শক্ত রাখবে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেঃ পাতি লেবুতে থাকে ভিটামিন সি। এই পুষ্টি
উপাদানটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ও ত্বক মসৃণ করতে সহায়তা করে। আপনি
যদি সপ্তাহে এক থেকে দুইবার সরাসরি ত্বকে পাতি লেবুর রস ব্যবহার করেন তাহলে
আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হবে ও ত্বক মসৃণ হবে।
পাতি লেবুর অপকারিতা
পাতি লেবুর অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আমরা এতক্ষন জেনেছি পাতিলেবুর
উপকারিতা গুলো কি কি। এখন আমরা জানবো পাতিলেবুর অপকারিতা গুলো কি কি?
চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
- দাঁতের সমস্যা হয়ঃ পাতি লেবুতে রয়েছে অর্গানিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড। অর্গানিক এসিড ও সাইট্রিক এসিড অতিরিক্ত মাত্রায় শরীরে প্রবেশ করলে দাঁতের সমস্যা হয়।
- এসিডিটি বেড়ে যায়ঃ পাতি লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি ও সাইট্রিক এসিড। যাদের এসিডিটির সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে এসিডিটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। লক্ষণগুলো হল বুক জ্বালাপোড়া শুরু করে, বুকে ব্যথা হয় ইত্যাদি।
- এলার্জি বেড়ে যায়ঃ যাদের শরীর চুলকায় এলার্জির সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে এলার্জি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
লেবু কত প্রকার
লেবু কত প্রকার এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া অনেকটা কষ্টকর। কেননা আমরা সকলে জানি
প্রতিনিয়ত লেবুর নতুন নতুন জাত আবিষ্কার হচ্ছে। তবে বর্তমানে বাজারে.৭ ধরনের
লেবু পাওয়া যায়। সেই লেবুগুলোর বর্তমান দাম ও জাতের নাম সম্পর্ক আলোচনা
করা হলো।
- জাতঃ টাঙ্গাইলের এলাচি লেবু দামঃ ১২-১৫ টাকা(প্রতি হালি)
- জাতঃ সিলেটি লেবু দামঃ৩০ টাকা(প্রতি হালি)
-
জাতঃ টাঙ্গাইলের সিডলেস লেবু দামঃ ১২ টাকা
(প্রতি হালি)
-
জাতঃ কলম্বো লেবু দামঃ ১৫টাকা (প্রতি
হালি)
-
জাতঃ দেশি কাগজি লেবু দামঃ ২৫-৩০টাকা (প্রতি
হালি)
ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার উপকারিতা
ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। তাহলে আজকের
কনটেন্টটি আপনার জন্য। চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে জানি।
গরম বা ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার নিয়মঃ আমরা অনেকেই একটা বিভ্রান্তির মধ্যে
থাকে যে লেবুর রস ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে খাব না গরম পানিতে? তাই না? আজকের
পোস্টটি তাহলে আপনার জন্যেই। লেবুর রস কখনোই অতিরিক্ত গরম পানিতে খাওয়া উচিত
নয়। অতিরিক্ত গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে ফেলে লেবুর রসের সকল কার্যকারিতা নষ্ট
হয়ে যায়। তাই আমরা হালকা কুসুম গরম পানি অথবা ঠান্ডা পানিতে লেবুর রস খেতে পারি।
সবচাইতে ভালো হয় ঠান্ডা পানিতে খাওয়া।
ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। পাতিলেবুর
উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে গিয়ে আমরা যেটা পেয়েছি সেটি হল পাতি লেবুতে
রয়েছে ভিটামিন সি, ফাইবার ও পেকটিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এসব
উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই প্রয়োজন। ত্বক সুস্থ রাখতে পেকটিন নামক
ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।
পাতি লেবুতে থাকে ভিটামিন সি। এই পুষ্টি উপাদানটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি ও ত্বক
মসৃণ করতে সহায়তা করে। আপনি যদি সপ্তাহে এক থেকে দুইবার সরাসরি ত্বকে পাতি লেবুর
রস ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হবে ও ত্বক মসৃণ হবে।
প্রতি ১০০ গ্রাম লেবুর পুষ্টিমূল্য
প্রতি ১০০ গ্রাম লেবুর পুষ্টিমূল্য নিচে দেওয়া হল। ১০০ গ্রাম লেবুতে কি
কি পুষ্টি উপাদান থাকে তা আমরা জানিনা। চলুন তাহলে আজকে আমরা জেনে নেই।
- ভিটামিন সি ৬৩ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন এ ১৫ মাইক্রগ্রাম
- ক্যালসিয়াম ৯০ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন বি ০.১৫ মিলিগ্রাম
- ফসফরাস ২০ মিলিগ্রাম
- লৌহ ০.৩ মিলিগ্রাম
লেখকের শেষ কথাঃপাতিলেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
পাতি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা আমরা এতক্ষণ জানলাম পাতি লেবু এর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো কি কি। উপরে
আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আপনি অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন পাতি লেবু খেলে আপনার
শরীরে কি কি উপকার হতে পারে। তাই নিয়ম মেনে আমরা প্রতিনিয়ত পাতি লেবু খাওয়ার
চেষ্টা করব। কারণ শরীর সুস্থ রাখতে পাতি লেবু কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
মানুষ মাত্রই ভুল হয়। লেখার মধ্যে কোথাও কোন ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমার
দৃষ্টিতে দেখবেন এবং তার সংশোধনের প্রয়োজন মনে হলে ফ্রিলার্নিং আইটির যোগাযোগ
পেজে গিয়ে যোগাযোগ করুন। ফ্রিলার্নিং আইটির কর্তৃপক্ষ তা দ্রুত সমাধানের চেষ্টা
করবে। ফ্রিলার্নিং আইটির সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আরও নিত্য নতুন তথ্য পেতে
ফ্রিলার্নিং আইটির সাথেই থাকুন।
ফ্রিলার্নিং আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url